Posts

Showing posts from 2013

‘‘ভারতীয় আগ্রাসনের অন্তরলোক হারিয়ে যাওয়া হায়দরাবাদ’’

‘‘ভারতীয় আগ্রাসনের অন্তরলোক হারিয়ে যাওয়া হায়দরাবাদ’’: অত্যন্ত মর্মষ্পর্শী, ধৈর্য্য নিয়ে পড়ুন, অনেক কিছুই জানতে পারবেন, দেশের বর্তমান অবস্থার ধারণা পাবেন। ================================== চোখের পাপড়িগুলো পর্যন্ত বরফ-সাদা। আর অবিরল তুষারপাতের ভেতর দিয়ে টিউব রেলওয়ে হয়ে হেঁটে আমি এসেছি। পেঁজা তুলার মতো জমাট তুষার এখানে-ওখানে। গাছের পাতায়। ট্রাফিক সিগন্যালের মাথায়। ফুটপাথে। পুরো ওভারকোটে মোড়ানো আমার শরীর দেখে যে কারও মনে হতেই পারত, ‘এ মুভিং প্যাকেট অব গুডস।’ আমার সে অদ্ভুত অভিজ্ঞতা, স্তূপ স্তূপ বরফ আমার পায়ের নিচে বিছিয়ে রেখেছে রাজ্যের শুভ্রতা। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকদের দাঁতের চেয়েও সে শুভ্রতা উজ্জ্বল, তবে একই রকম শীতল। আমার জুতার তলা দিয়ে ঠাণ্ডা ঢুকতে থাকে। অনুভব করি কনকনে বাতাস বরফাচ্ছন্নতাকে আরও উসকে দিয়ে কাঁপন ধরাতে এগিয়ে আসছে আমার রক্তে। সঙ্গী নাইমুল হক সেই সময় কড়া নাড়ে আকাক্সিক্ষত দরজায়। ১৯৯৫ সালের শীতে বিকেলের লন্ডন, দরজা খুলেই হাত বাড়ায়, ‘আহলান সাহলান, খোশ আমদিদ।’ ভদ্রলোকের মাথার চুলগুলো লন্ডনের বরফের চাইতেও সাদা। মুখভর্তি তার চেয়েও সাদা সুবিন্যস্ত দাড়ি। পরনের পোশাকে এখনও লেগে আ...

সিকিমের স্বাধীনতার সূর্যাস্ত ও একজন লেন্দুপ দর্জি

৬ এপ্রিল ১৯৭৫ সাল। সিকিমের সকালটা ছিল অন্য রকম। পাঁচ হাজার ভারতীয় সৈন্য নিয়ে মিলিটারি কনভয় ঢুকে পড়ে রাজধানী গ্যাংটকে। রোদেলা দিনের শুরুতে এই পাহাড়ি শহরে সে দিনও ফুটেছিল রডোডেনড্রনসহ নানা বর্ণের ফুল। রাজা পালডেন ও সিকিমবাসীর জন্য সেটাই ছিল স্বাধীন রাজ্যের শেষ দিবস। এটা তারা বুঝতে পারেন যখন ভারতীয় সৈন্যরা প্রকাশ্য দিবালোকে রাজপ্রাসাদ ঘেরাও করে মেশিনগান দিয়ে মুহুর্মুহু গুলিবর্ষণ শুরু করে। তারপর সিকিমের পতাকা নামিয়ে তিন রঙা ভারতীয় জাতীয় পতাকা উত্তোলন। কংগ্রেস নেত্রী ইন্দিরা গান্ধী তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।সিকিমকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতা লেন্দুপ দর্জি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তবে মাতৃভূমির স্বাধীনতা ভারতের হাতে তুলে দেয়ার জন্য তিনি এক অভিশপ্ত জীবন বয়ে বেড়িয়েছেন। সিকিমে তার ঠাঁই হয়নি। রাজনীতি থেকে তাকে বিদায় করা হয়। শেষজীবন কাটে প্রতিবেশী দার্জিলিংয়ের (পশ্চিমবঙ্গ) কালিমপাং শহরে। একাকী, নিঃসঙ্গ, নিন্দিত ও ভীত সন্ত্রস্ত্র এক জীবনযাপন শেষে লেন্দুপ দর্জি নীরবে মৃত্যুবরণ করেন। নাটের গুরুরা পেছন থেকে সব কলকাঠি নাড়েন। নিজের দেশের সাথে বিশ্বাসঘাতকদের ন...

ময়না তদনতো করা হয় code of criminal procedure 1898 এর ধারা 174 অনুসারে,

ময়না তদনতো করা হয় code of criminal procedure 1898 এর ধারা 174 অনুসারে, এই ধারা অনুসারে সুরহতাল করার পর পুলিশের যদি আরো তদনতো করা উচিত মনে হয় তখন ময়না তদনতের জননো লাশ পেরন করা হয় উকতো খমতাপরাপতো doctor এর কাছে, এবং একজন magistrate ধারা 176 অনুসারে লাশ কবর থেকে তুলার খমতা রাখে , কেউ আতোহতা করলে তার লাশ ময়না তদনতো ছারা কবর দেওয়া যায় যদি জেলা magistrate অনুমতি দেন এছারা oc কাছে eno কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে লাশ কবর দেওয়ার নিরদেশ দিতে পারে এমন এক অপরাধের কথা বলুনতো যা করলে শাসতি দেওয়া হয়না কিনতু করার জননে try করলে শাসতি হয়?  309 of the penal code, attempt to suicide

বাসায় কী কী কারণে পুলিশ আসতে পারে ----?

বাসায় কী কী কারণে পুলিশ আসতে পারে ----? “বিভিন্ন কারণে বাসায় পুলিশ আসতে পারে। যেমন, যদি কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়, তখন আসামী গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে পুলিশ যেতে পারে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যদি জানা যায় কোনো বাড়িতে বা সুনির্দিষ্ট কোনো জায়গায় আগ্নেয়াস্ত্র বা বিষ্ফোরক পদার্থ মওজুদ আছে তখন পুলিশ তল্লাশির জন্য সেই জায়গায় যেতে পারে। এছাড়া কোনো মামলার পলাতক আসামীকে খুঁজে বের করার জন্য ওই বাড়িতে ‍পুলিশ তল্লাশি করতে পারে।” বাসায় পুলিশ এলে ভয় না পেয়ে সহযোগিতা করার বিধান আইনে রয়েছে। এ সময় তল্লাশির নামে যাতে হয়রানি করা না হয় সেজন্য আইনের সুস্পষ্ট বিধান আছে। বাসায় পুলিশ এলে যদি সন্দেহ হয়, তবে কাছের থানায় ফোন করে নিশ্চিত হতে পারেন। এজন্য যুক্তিসঙ্গত সময় তাদেরকে অপেক্ষা করতে বলা যেতে পারে। চাইলে স্থানীয় থানায় ফোন করে নিশ্চিত হতে পারেন, আসলেই বাসায় থানা থেকে কোনো পুলিশ পাঠানো হয়েছে কি-না। ঢাকার বিভিন্ন থানার ফোন নম্বর পেতে http://www.dhaka.gov.bd/node/1124329 লিখে ওয়েবসাইটে সার্চ করুন। এখানে ঢাকার সবগুলো থানার ফোন নম্বর আছে। যেখানেই থাকুন না কেনো, স্থানীয় পুলিশের নম্বরটি আপনার কাছে...

¤ভূমি বিষয়ক তথ্য¤

¤ভূমি বিষয়ক তথ্য¤ খতিয়ান কী ? মৌজা ভিত্তিক এক বা একাদিক ভূমি মালিকেরভূ-সম্পত্তির বিবরন সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। সি,এস রেকর্ড কী ? সি,এস হল ক্যাডাস্টাল সার্ভে। আমাদের দেশেজেলা ভিত্তিক প্রথম যে নক্সা ও ভূমি রেকর্ড প্রস্তুত করাহয় তাকে সি,এস রেকর্ডবলা হয়। এস,এ খতিয়ান কী ? সরকার কর্তৃক ১৯৫০ সনে জমিদারি অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন জারি করার পর যে খতিয়ান প্রস্তুত করাহয় তাকে এস,এ খতিয়ান বলা হয়। নামজারী কী ? উত্তরাধিকার বা ক্রয়সূত্রে বা অন্য কোন প্রক্রিয়ায় কোন জমিতে কেউ নতুন মালিক হলে তার নাম খতিয়ানভূক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলে। জমা খারিজ কী ? জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। পর্চা কী ? ভূমি জরিপকালে প্রস্তুতকৃত খসরা খতিয়ান যে অনুলিপি তসদিক বা সত্যায়নের পূর্বে ভূমি মালিকেরনিকট বিলি করা হয় তাকে মাঠ পর্চা বলে। রাজস্ব অফিসার কর্তৃক পর্চা সত্যায়িত বা তসদিক হওয়ার পর আপত্তি এবং আপিল শোনানির শেষে খতিয়ান ...

Criminal Law

Image
Criminal Law Criminal law, also known as penal law, pertains to crimes and punishment. It thus regulates the definition of and penalties for offences found to have a sufficiently deleterious social impact but, in itself, makes no moral judgment on an offender nor imposes restrictions on society that physically prevents people from committing a crime in the first place. Investigating, apprehending, charging, and trying suspected offenders is regulated by the law of criminal procedure. The paradigm case of a crime lies in the proof, beyond reasonable doubt, that a person is guilty of two things. First, the accused must commit an act which is deemed by society to be criminal, or actus reus (guilty act). Second, the accused must have the requisite malicious intent to do a criminal act, or mens rea (guilty mind). However, for so called "strict liability" crimes, an actus reus is enough. Criminal systems of the civil law tradition distinguish between intention in the broad sense ...

পারিবারিক আইন সব একসাথে পড়ুন

পারিবারিক আইন সব একসাথে পড়ুন মুসলিম বিবাহ ও তালাক রেজিষ্ট্রীকরণ সম্পর্কিত আইন একীকরণ ও সংশোধন করিবার জন্য আইন ] যেহেতু মুসলিম বিবাহ ও তালাক রেজিষ্ট্রীকরণ সম্পর্কিত আইন একীকরণ ও সংশোধন করা সমীচীন; সেহেতু উহা এতদ্বারা নিম্নরূপ বিধিবদ্ধ করা হইলঃ ১। সংক্ষিপ্ত শিরোণাম ও প্রয়োগ : (১) এই আইন মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিষ্ট্রীকরণ) আইন, ১ঌ৭৪ বলিয়া অভিহিত করা যাইতে পারে। (২) বাংলাদেশের সকল মুসলিম নাগরিকদের উপর যেখানেই তাহারা থাকুক না কেন, ইহা প্রযোজ্য হইবে। ২। সংজ্ঞা সমূহ :  এই আইনে যদি বিষয়ে বা প্রসঙ্গে পরিপন্থী কোন কিছু না থাকে তাহা হইলেঃ- (ক) মহা-নিবন্ধন পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর জেনারেল অব রেজিষ্ট্রশন) ও নিবন্ধক (রেজিষ্টার) বলিতে যথাক্রমে ১ঌ০৮ সনের রেজিষ্ট্রীকরণ আইনের (১৯০৮ সনের ১৬) অধীনে ঐরূপ পদনামযুক্ত ও নিযুক্ত অফিসারদেরকে বুঝায়। (খ) নির্ধারিত বলিতে এই আইনের অধীনে প্রণীত বিধিমালা দ্বারা নির্ধারিত বুঝায়। ৩। বিবাহ রেজিষ্ট্রীকরণ :  অন্য যে কোন আইন, প্রথা বা রীতিতে যে কোন কিছু থাকা সত্ত্বেও মুসলিম আইন অনুযায়ী অনুষ্ঠিত প্রত্যেক বিবাহ এই আইনের বিধানাবলী অনুযায়ী রেজিষ্ট্...