এক নজরে ফৌজদারী অপরাধ (দন্ডবিধি) তূলনায় ধারা সমূহঃ
এক নজরে ফৌজদারী অপরাধ (দন্ডবিধি) তূলনায় ধারা সমূহঃ
আপনি মামলার আসামী হলেন অথবা যে কারো বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবেন, এর জন্য প্রথমেই জানা প্রয়োজন কোন অপরাধের বিচার দন্ডবিধির কোন ধারায় হবে। অপরাধ বিবেচনায় দন্ডবিধির ধারা গুলো:-
(১) ধারা ১০৯-১২০ অপরাধ সংঘটনে সহায়তা ও প্ররোচনা দেওয়া;
(২) ধারা ১২০ক,১২০-খ অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র করা;
(৩) ধারা ১২১-১৩০ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের প্ররোচনা দেওয়া, অপরাধ করা;
(৪) ধারা ১৩১-১৪০ প্রতিরক্ষা বাহিনী সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৫) ধারা ১৪১-১৬০ গণশান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ করা, দাঙ্গা করা;
(৬) ধারা ১৬১-১৭১ সরকারি কমর্চারী হয়ে বা সরকারি কমর্চারী সম্পর্কিত অপরাধ;]
(৭) ধারা ১৭১ক-১৭১ঝ নির্বাচন সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৮) ধারা ১৭২-১৯০ সরকারি কমর্চারীর আইনানুগ কাজে বাঁধা প্রদান সম্পর্কিত অপরাধ;
(৯) ধারা ১৯১-২২৯ মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া ও ন্যায় বিচারের বিরুদ্ধে অপরাধ করা;
(১০) ধারা ২৩০-২৬৩-ক মুদ্রা এবং সরকারি ষ্ট্যাম্প সংক্রান্ত অপরাধ করা;
(১১) ধারা ২৬৪-২৬৭ বাটখারা, ওজন ও পরিমাপ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১২) ধারা ২৬৮-২৯৪-খ জনস্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও নৈতিকতার বিরুদ্ধে অপরাধ করা;
(১৩) ধারা ২৯৫-২৯৮ ধর্মের অবমাননা কর, ধর্মের সম্পর্কে অপরাধ করা;
(১৪) ধারা ২৯৯-৩১১ নরহত্যা, মানবদেহ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৫) ধারা ৩১২-৩১৮ গর্ভপাত ঘটানো, জন্ম গোপন করা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৬) ধারা ৩১৯-৩৩৮-ক আঘাত-জখম সম্পর্কিত অপরাধ করা:
(১৭) ধারা ৩৩৯-৩৫৮ অবৈধ বাঁধাদান ও আটক সম্পর্কিত অপরাধ করা; (১৮) ধারা ৩৫৯-৩৭৪ অপহরণ, দাসত্ব ও বেশ্যাবৃত্তিতে নিয়োগ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৯) ধারা ৩৭৫-৩৭৭ ধর্ষণ সম্পর্কিত অপরাধ; (২০) ধারা ৩৭৮-৩৮২ চুরি সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২১) ধারা ৩৮৩-৩৮৯ বলপূর্বক সম্পত্তি গ্রহণ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২২) ধারা ৩৯০-৪০২ ডাকাতি, দস্যুতা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৩) ধারা ৪০২-৪০৪ অপরাধ মূলকভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৪) ধারা ৪০৫-৪০৯ অপরাধ মূলক বিশ্বাসভঙ্গ করা;
(২৫) ধারা ৪১০-৪১৪ চোরাই মাল গ্রহণ বা দখলে রাখা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৬) ধারা ৪১৫-৪২৪ প্রতারণা করা; (২৭) ধারা ৪২৫-৪৪০ অনিষ্ট করা বা ক্ষতি করা;
(২৮) ধারা ৪৪১-৪৬২ অপরাধ মূলক অনধিকার প্রবেশ করা;
(২৯) ধারা ৪৬৩-৪৮৯ দলিল, ট্রেডমার্ক, প্রতিষ্ঠানের মার্ক সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩০) ধারা ৪৮৯ক-৪৮৯ঘ মুদ্রা, ব্যাংক নোট সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩১) ধারা ৪৯১ সেবামূলক চুক্তিভঙ্গ করা;
(৩২) ধারা ৪৯৩-৪৯৮ প্রতারণামূলক যৌন সহবাস ও ব্যাভিচার সম্পর্কিত অপরাধ;
(৩৩) ধারা ৪৯৯-৫০২ মানহানি সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩৪) ধারা ৫০৩-৫১০ অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন ও অপমান সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩৫) ধারা ৫১১ অপরাধ সংঘটনের চেষ্টা করা (যদি অপরাধটি সংঘটিত না হয়)।
আপনি মামলার আসামী হলেন অথবা যে কারো বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবেন, এর জন্য প্রথমেই জানা প্রয়োজন কোন অপরাধের বিচার দন্ডবিধির কোন ধারায় হবে। অপরাধ বিবেচনায় দন্ডবিধির ধারা গুলো:-
(১) ধারা ১০৯-১২০ অপরাধ সংঘটনে সহায়তা ও প্ররোচনা দেওয়া;
(২) ধারা ১২০ক,১২০-খ অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র করা;
(৩) ধারা ১২১-১৩০ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের প্ররোচনা দেওয়া, অপরাধ করা;
(৪) ধারা ১৩১-১৪০ প্রতিরক্ষা বাহিনী সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৫) ধারা ১৪১-১৬০ গণশান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ করা, দাঙ্গা করা;
(৬) ধারা ১৬১-১৭১ সরকারি কমর্চারী হয়ে বা সরকারি কমর্চারী সম্পর্কিত অপরাধ;]
(৭) ধারা ১৭১ক-১৭১ঝ নির্বাচন সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৮) ধারা ১৭২-১৯০ সরকারি কমর্চারীর আইনানুগ কাজে বাঁধা প্রদান সম্পর্কিত অপরাধ;
(৯) ধারা ১৯১-২২৯ মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া ও ন্যায় বিচারের বিরুদ্ধে অপরাধ করা;
(১০) ধারা ২৩০-২৬৩-ক মুদ্রা এবং সরকারি ষ্ট্যাম্প সংক্রান্ত অপরাধ করা;
(১১) ধারা ২৬৪-২৬৭ বাটখারা, ওজন ও পরিমাপ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১২) ধারা ২৬৮-২৯৪-খ জনস্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও নৈতিকতার বিরুদ্ধে অপরাধ করা;
(১৩) ধারা ২৯৫-২৯৮ ধর্মের অবমাননা কর, ধর্মের সম্পর্কে অপরাধ করা;
(১৪) ধারা ২৯৯-৩১১ নরহত্যা, মানবদেহ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৫) ধারা ৩১২-৩১৮ গর্ভপাত ঘটানো, জন্ম গোপন করা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৬) ধারা ৩১৯-৩৩৮-ক আঘাত-জখম সম্পর্কিত অপরাধ করা:
(১৭) ধারা ৩৩৯-৩৫৮ অবৈধ বাঁধাদান ও আটক সম্পর্কিত অপরাধ করা; (১৮) ধারা ৩৫৯-৩৭৪ অপহরণ, দাসত্ব ও বেশ্যাবৃত্তিতে নিয়োগ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(১৯) ধারা ৩৭৫-৩৭৭ ধর্ষণ সম্পর্কিত অপরাধ; (২০) ধারা ৩৭৮-৩৮২ চুরি সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২১) ধারা ৩৮৩-৩৮৯ বলপূর্বক সম্পত্তি গ্রহণ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২২) ধারা ৩৯০-৪০২ ডাকাতি, দস্যুতা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৩) ধারা ৪০২-৪০৪ অপরাধ মূলকভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৪) ধারা ৪০৫-৪০৯ অপরাধ মূলক বিশ্বাসভঙ্গ করা;
(২৫) ধারা ৪১০-৪১৪ চোরাই মাল গ্রহণ বা দখলে রাখা সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(২৬) ধারা ৪১৫-৪২৪ প্রতারণা করা; (২৭) ধারা ৪২৫-৪৪০ অনিষ্ট করা বা ক্ষতি করা;
(২৮) ধারা ৪৪১-৪৬২ অপরাধ মূলক অনধিকার প্রবেশ করা;
(২৯) ধারা ৪৬৩-৪৮৯ দলিল, ট্রেডমার্ক, প্রতিষ্ঠানের মার্ক সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩০) ধারা ৪৮৯ক-৪৮৯ঘ মুদ্রা, ব্যাংক নোট সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩১) ধারা ৪৯১ সেবামূলক চুক্তিভঙ্গ করা;
(৩২) ধারা ৪৯৩-৪৯৮ প্রতারণামূলক যৌন সহবাস ও ব্যাভিচার সম্পর্কিত অপরাধ;
(৩৩) ধারা ৪৯৯-৫০২ মানহানি সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩৪) ধারা ৫০৩-৫১০ অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন ও অপমান সম্পর্কিত অপরাধ করা;
(৩৫) ধারা ৫১১ অপরাধ সংঘটনের চেষ্টা করা (যদি অপরাধটি সংঘটিত না হয়)।
Comments
Post a Comment