Posts

জেনে নিন বার কাউন্সিল সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা তথ্য-

জেনে নিন বার কাউন্সিল সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা তথ্য- বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত জন? -১৪ জন বার কাউন্সিল সংঞ্জায়িত হয়েছেন কোথায়? -বাংলাদেশ বার কাউন্সিল অর্ডার ১৯৭২ এর ২(বি) অনুচ্ছেদে। এডভোকেট /উকিল এর সংজ্ঞা বার কাউন্সিলের কোথায় দেওয়া আছে? -বাংলাদেশ বার কাউন্সিল অর্ডার ২(এ) অনুচ্ছেদে। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ কত সালের আইন?-১৯৭২ কার নির্দেশে বা আদেশে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল? -রাষ্ট্রপতির আদেশে নং- ৪৬ কোন আইনের ভিত্তিতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল গঠিত হয়েছে? - বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭২ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭২ এ মোট কয়টি অনুচ্ছেদ আছে?-৪৬টি বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭২ এ মোট কতটি বিধি আছে?-১০১টি আইনের প্রকৃতি বিচারে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ কিরূপ আইন?-স্পেশাল বা বিশেষ আইন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বলতে সাধারণত কি বুঝায়? -আইনজীবীদের জন্য সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যা আইনজীবীদের জন্যঅভিবাবক হিসাবে কাজ করে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কোন ধরনের সংস্থা?-সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কে নিয়ন্ত্রণ করে?-বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে এনরো

স্ট্যাম্পের মূল্যমান

দৈনন্দিন জীবনের নানা বিষয়ে দলিল করতে হয়। দলিলের বিষয়ের ওপর নির্ভর  করে স্ট্যাম্পের মূল্যমান বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাজেটে দলিল সম্পাদনের জন্য স্ট্যাম্পের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে পুরোনো মূল্যের স্ট্যাম্প দিয়ে দলিল লেখা হলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে ও কোনো রকম আইনগত ভিত্তি থাকবে না।কোন দলিলে কত টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহার করতে হবে তা তুলে ধরা হলো : ‪#‎ রাজউকের‬  প্লট ও ট্যাক্সের দলিলের জন্য মোট মূল্যের ওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;# ট্রাস্ট ডিড ক্যাপিটাল দলিলের মূল্যে রওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;# অছিয়তনামার কপির জন্য ৩০ টাকার স্ট্যাম্প;# নকলের কবলা, বন্ড, বণ্টননামা, সার্টিফায়েড কপির দলিলের জন্য ৫০ টাকার স্ট্যাম্প;# অনুলিপি, খাস-মোক্তারনামা দলিলের জন্য ১০০ টাকার স্ট্যাম্প;# হলফনামা, বায়নার হলফনামা, হেবার ঘোষণাপত্র, না দাবি পত্র, বাতিলকরণ দলিলের জন্য ২০০ টাকার স্ট্যাম্প;# চুক্তিনামা দলিল, অঙ্গীকারনামা, বায়নানামার দলিল, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাগ্রিমেন্ট, রিডেম্পশন, সোলেনামা বা আপসনামার দলিলের জন্য ৩০০ টাকার স্ট্যাম্প;# আমমোক্তারনামা দলিল ও সাফকবলা দলিলেরজন্য ৪০০ টা

সুনির্দিষ্ট আইন

যখন এমন অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা জাগে এবং যে ক্ষতি নির্ণয়ের কোন মানদণ্ড থাকেনা, তখন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি যে অাইনের অাশ্রয়ে আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের মাধ্যমে যে সকল সুনির্দিষ্ট প্রতিকার প্রার্থনা করে এবং আদালত উক্ত প্রার্থনা অনুযায়ী ডিক্রির মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে যে সকল প্রতিকার মঞ্জুর করেন তাকে সুনির্দিষ্ট আইন বলে।১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১লা মে থেকে বলবৎ এবং ১নং আইন। এর ধারা আছে ৫৭, অধ্যায় আছে ১০টি, তিন খন্ডে বিভক্ত। ১-৭ ধারা ১ম খন্ড, ৮-৫১ ধারা ২য় খন্ড , ৫২-৫৭ ধারা ৩য় খন্ড।এটি ইকুইটি আইন থেকে উৎপত্তি ও মূলআইন।৫ ধারাকে এই আইনের সারসংক্ষেপ বলা যায়,কেননা ৫ ধারায় ৫ প্রকার প্রতিকার যা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের প্রতিনিধিত্ব করে।৫ প্রকারের প্রতিকার হলো:১/অর্পন বা হস্তান্তরের মাধ্যমে, ২/চুক্তি প্রবল বা বাস্তবায়নের মাধ্যমে, ৩/ঘোষনার মাধ্যমে,৪/নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে, ৫/ রিসিভার নিয়োগের মাধ্যমে।

জেনে নিন বার কাউন্সিলের ৭(সাত) টি বিষয়ের কোনটি কি আইন-

জেনে নিন বার কাউন্সিলের ৭(সাত) টি বিষয়ের কোনটি কি আইন- 1. Code of Criminal Procedure, 1898; Adjective Law বা কার্যগত বা পদ্বতিগত আইন।  2. Code of Civil Procedure, 1908; Adjective Law বা কার্যগত বা পদ্বতিগত আইন 3. Penal Code, 1860; Subjective Law বা Substantive Law বা মূল আইন 4. Specific Relief Act, 1877; Subjective Law বা মূল আইন 5. Evidence Act, 1872; Objective Law বা বিধিবদ্ব আইন 6. Limitation Act, 1908; Objective Law বা বিধিবদ্ব আইন 7. Bar Council Orders and Rules, 1972; President Order,মৌলিক আইন বা বিশেষ আইন।

জেনে নিন তামাদি আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য-

জেনে নিন তামাদি আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য- -তামাদি আইন ১৯০৮ সালের ৯ নং আইন। ৭ আগস্ট  ১৯০৮ সালে এটি পাশ হয় এবং ১৯০৯ সালের ১  জানুয়ারিতে কার্যকর হয়। -তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট ধারা ২৯। -তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট ১৮৩ টি অনুচ্ছেদ  আছে এবংবর্তমানে ১ টি তফসিল আছে। -৩টি ধারা এবং ২টি তফসিল বিলুপ্ত হয়েছে। -তামাদি আইনের বিধান অনুসারে আপীল ও অন্যান্য  দরখাস্তের দায়েরের ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের আবেদন  করা যায়। -স্থাবর সম্পত্তির দখল পূনরুদ্ধারের তামাদি ৬ মাস [৩  নং অনুচ্ছেদে বলা আছে] । -ক্ষতিপূরনের মামলা দায়েরে তামাদি কাল ৯০ দিন [২  নং অনুচ্ছেদ] । -মানহানির দরুন ক্ষতিপূরনের মোকদ্দমার তামাদি  কাল  ১ বছর । -তামাদি আইনের ৬ ধারায় বৈধ অক্ষমতার (Legal  Disability) বিধান আছে। -তামাদি আইনের ১৪ ধারার বিধান মতে  এখতিয়ারবিহীন আদালতে সৎ উদ্দেশে পরিচালিত  কার্যধারার সময় বাদ যাবে । -তামাদির  বিরুদ্ধেপ্রতারনার  অজুহাত উত্থাপন করা  যায়  ১৮ ধারা মতে। -আলো বাতাস প্রবেশ ও ব্যবহার চলাচলের পথ  জলস্রোত, পানির ব্যবহার বিষয়ে ইজমেন্ট অধিকার  কোন ধারায় বর্নিত তামাদি আইন

দন্ডবিধির ধারা গুলো মনে রাখার টেকনিক:

দন্ডবিধির ধারা গুলো মনে রাখার টেকনিক: মৃত্যুদন্ডের ধারাগুলো: ১২১,১৩২,১৯৪,৩০২,৩০৩,৩০৫,৩০৭(২),৩৯৬। যাবজ্জীবন কারাদন্ডের ধারা গুলো: ১২১,১২১ক,১২২,১২৪ক, ১২৫,১২৮,১৩০-১৩২,১৯৪,১৯৫,২২৫,২২৫ক, ২২৬,২৩২,২৩৩,২৫৫,৩০২,৩০৪,৩০৫,৩০৭,৩১১- ৩১৫,৩২৬,৩২৯,৩৬৪,৩৭১,৩৭৬,৩৭৭,৩৮৮,৩৮৯, ৩৯৪,৩৯৬,৪০০,৪০৯,৪১২,৪১৩,৪৩৬,৪৩৭,৪৪৯,৪ ৫৯,৪৬০,৪৬৭,৪৭২,৪৭৪,৪৭৫,৪৭৭,৫১১। সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের ধারাগুলো : ১২৬,১২৭১৬৯ শুধুমাত্র জরিমানা দন্ড : ১৩৭,১৫৪-১৫৬,১৭৬,২৯৪ক, ১৭১,২৭৮,২৬৩ক, ২৮৩,২৯০,১২৩-১২৮,১৩০-১৩৪,৩৮০,৪৫৭। দন্ডবিধির প্রথম শাস্তির ধারা ১০৯ এবং সর্বশেষ  শাস্তির ধারা ৫১১।সবচেয়ে কম শাস্তির ধারা ৫১০  এবং সর্বোচ্চ ৩০৩।

রাজতন্ত্র বনাম গনতন্ত্র:

রাজতন্ত্র বনাম গনতন্ত্র: রাজতন্ত্র বলতে আমরা কি বুঝি? রাজতন্ত্র হলো রাজার ছেলে বা মেয়ে উত্তরাধিকারী সূত্রে রাজা বা রানি হবে। এজন্য তাদের কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না। কেবল মাত্র বংশ সূত্রে তারা রাজা বা রানি হয় এবং রাজ্য শাষন করে। যেখানে সাধারন জনগনের মতামতের কোনো মূল্য থাকে না। আর গনতন্ত্র হলো জনগনের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি যারা সাধারন জনগনের ভালোর জন্য দেশ পরিচালনা করে। গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যে রাজনৈতিক দল সবথেকে বেশি ভোট পায় সেই রাজনৈতিক দলের প্রধানই সরকার প্রধান হয়। আর রাজ নৈতিক দলের প্রধান কিভাবে নির্বাচিত হয়? যেকোনো রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিটি ঐ রাজনৈতিক দলের প্রধান নির্বাচিত হয় বা হওয়া উচিত। এখন প্রশ্ন হলো আমাদের দেশে কোন শাষন ব্যবস্থা follow করা হয়, রাজতন্ত্র না গনতন্ত্র? সংবিধান অনুযায়ি আমরা গনতান্তিক শাষন ব্যবস্থা follow করি। কিন্তু বাস্তবে কি আমাদের দেশে গনতন্ত্র আছে? আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রধান সবসময় দুটি নির্দিষ্ট পরিবারের সদস্যরাই হয়ে থাকেন, তাদের দেশ পরিচালনা করার যোগ্যতা থাক বা না থাক। দলের সবচেয়ে যোগ্য ব্