সুনির্দিষ্ট আইন

যখন এমন অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা জাগে এবং যে ক্ষতি নির্ণয়ের কোন মানদণ্ড থাকেনা, তখন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি যে অাইনের অাশ্রয়ে আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের মাধ্যমে যে সকল সুনির্দিষ্ট প্রতিকার প্রার্থনা করে এবং আদালত উক্ত প্রার্থনা অনুযায়ী ডিক্রির মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে যে সকল প্রতিকার মঞ্জুর করেন তাকে সুনির্দিষ্ট আইন বলে।১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১লা মে থেকে বলবৎ এবং ১নং আইন। এর ধারা আছে ৫৭, অধ্যায় আছে ১০টি, তিন খন্ডে বিভক্ত। ১-৭ ধারা ১ম খন্ড, ৮-৫১ ধারা ২য় খন্ড, ৫২-৫৭ ধারা ৩য় খন্ড।এটি ইকুইটি আইন থেকে উৎপত্তি ও মূলআইন।৫ ধারাকে এই আইনের সারসংক্ষেপ বলা যায়,কেননা ৫ ধারায় ৫ প্রকার প্রতিকার যা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের প্রতিনিধিত্ব করে।৫ প্রকারের প্রতিকার হলো:১/অর্পন বা হস্তান্তরের মাধ্যমে, ২/চুক্তি প্রবল বা বাস্তবায়নের মাধ্যমে, ৩/ঘোষনার মাধ্যমে,৪/নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে, ৫/ রিসিভার নিয়োগের মাধ্যমে।

Comments

Popular posts from this blog

** 'হেবা' ও 'হেবা-বিল-এওয়াজ' কী? **

জেনে নিন ভায়োলেশন কেইস সম্পর্কে

শোন এরেস্ট (Shown Arrest) কাকে বলে ? ..শিশুদের গ্রেপ্তারে হাতকড়া পরানো যাবেনা