বাংলাদেশ দন্ডবিধি ১৮৬০ এর গূরুত্বপূর্ন একটি ধারা হলো ৯৬
বাংলাদেশ দন্ডবিধি ১৮৬০ এর গূরুত্বপূর্ন
একটি ধারা হলো ৯৬,এই ধারার
অধিনে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষায়
ফৌজদারি অপরাধ করলেও
তা থেকে অব্যাহতি পাওয়া যায়।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো আত্মরক্ষার
অধিকার প্রয়োগ করে কারো মৃত্যু পর্যন্ত
ঘটানো যায়।ধারা ১০০ অনুসারে আত্মরক্ষার
ক্ষেত্রে নরহত্যা বৈধ।সাধারণত
ছয়টি ক্ষেত্রে নরহত্যা বৈধ,যেমন :
১.দেহের উপর আক্রমণ যদি এমন হয় যে,আক্রান্ত
ব্যক্তি বুঝতে পারেন যে তার মৃত্যু সন্নিকট,
২. দেহের উপর আক্রমণ যদি এমন হয় যে,আক্রান্ত
ব্যক্তি বুঝতে পারেন যে তিনি গুরতর আঘাত
পাবেন,
৩.ধর্ষনের উদ্দেশ্য নিয়ে আক্রমন হলে,
৪.অপ্রাকৃতিক কামলালসা চরিথার্ত করার জন্য
আক্রমন করলে,
৫.ছেলেধরা বা নারী হরনের জন্য আক্রমন
করলে,
৬.কাউকে অবৈধভাবে আটকে রেখে কতৃপক্ষের
আশ্রয়লাভের সুযোগ থেকে থাকে বিরত
রাখলে।
উপরোক্ত ক্ষেত্রসমুহে নরহত্যা বৈধ,তবে তা ৯৯
ধারা সাপেক্ষ।
একটি ধারা হলো ৯৬,এই ধারার
অধিনে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষায়
ফৌজদারি অপরাধ করলেও
তা থেকে অব্যাহতি পাওয়া যায়।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো আত্মরক্ষার
অধিকার প্রয়োগ করে কারো মৃত্যু পর্যন্ত
ঘটানো যায়।ধারা ১০০ অনুসারে আত্মরক্ষার
ক্ষেত্রে নরহত্যা বৈধ।সাধারণত
ছয়টি ক্ষেত্রে নরহত্যা বৈধ,যেমন :
১.দেহের উপর আক্রমণ যদি এমন হয় যে,আক্রান্ত
ব্যক্তি বুঝতে পারেন যে তার মৃত্যু সন্নিকট,
২. দেহের উপর আক্রমণ যদি এমন হয় যে,আক্রান্ত
ব্যক্তি বুঝতে পারেন যে তিনি গুরতর আঘাত
পাবেন,
৩.ধর্ষনের উদ্দেশ্য নিয়ে আক্রমন হলে,
৪.অপ্রাকৃতিক কামলালসা চরিথার্ত করার জন্য
আক্রমন করলে,
৫.ছেলেধরা বা নারী হরনের জন্য আক্রমন
করলে,
৬.কাউকে অবৈধভাবে আটকে রেখে কতৃপক্ষের
আশ্রয়লাভের সুযোগ থেকে থাকে বিরত
রাখলে।
উপরোক্ত ক্ষেত্রসমুহে নরহত্যা বৈধ,তবে তা ৯৯
ধারা সাপেক্ষ।
Comments
Post a Comment