টেলিফোন, মোবাইলে বিরক্ত করলেও প্রতিকার আছে চমৎকার:
টেলিফোন, মোবাইলে বিরক্ত করলেও প্রতিকার আছে চমৎকার:
টেলিযোগাযোগ আইনের ৬৬ ধারায় বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির মাধ্যমে কেউ মিথ্যা, প্রতারণামূলক বিপদ সংকেত বা বার্তা পাঠালে তাঁকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা তিন লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রয়েছে। আবার দুটি দণ্ডই কার্যকর করা যেতে পারে।টেলিযোগাযোগ আইনের ৭০ ধারায় বলা হয়েছে, বার বার টেলিফোন করে কাউকে বিরক্ত করা বা অসুবিধার সৃষ্টি করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এক্ষেত্রে অপরাধীকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে। জরিমানার টাকাপরিশোধে ব্যর্থ হলে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়ারও বিধান করা হয়েছে।দুই ব্যক্তির টেলিফোনে আলাপ চলাকালে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ আড়ি পাতলে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এজন্য অপরাধীকে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদ টেলিযোগাযোগ আইনের ৬৬ ধারায় বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির মাধ্যমে কেউ মিথ্যা, প্রতারণামূলক বিপদ সংকেত বা বার্তা পাঠালে তাঁকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা তিন লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রয়েছে। আবার দুটি দণ্ডই কার্যকর করা যেতে পারে।টেলিযোগাযোগ আইনের ৭০ ধারায় বলা হয়েছে, বার বার টেলিফোন করে কাউকে বিরক্ত করা বা অসুবিধার সৃষ্টি করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এক্ষেত্রে অপরাধীকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে। জরিমানার টাকাপরিশোধে ব্যর্থ হলে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়ারও বিধান করা হয়েছে।দুই ব্যক্তির টেলিফোনে আলাপ চলাকালে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ আড়ি পাতলে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এজন্য অপরাধীকে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় দণ্ডই দেওয়া যেতে পারে।-সংক্ষেপিত। ণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় দণ্ডই দেওয়া যেতে পারে।
Comments
Post a Comment