দেওয়ানী মোকদ্দমায় বিভিন্ন খরচার তালিকা
দেওয়ানী মোকদ্দমায় বিভিন্ন খরচার তালিকা
_______________________
১। বাদী পক্ষের অপর্যাপ্ত কারনে গ্রেফতার, ক্রোক বা নিষেধাজ্ঞা দিলে বিবাদী অনধিক ১০০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ পাইতে পারে যা আদালতের আর্থিক এখতিয়ারের অধিক হবে না।
২। একতরফা ডিক্রি রদ-রহিতের জন্য সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা জমা দিতে হয়।
৩। দেওয়ানী মোকদ্দমা তদবিরের অভাবে প্রদত্ত খারিজের আদেশ সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা প্রদানে সরাসরি রদ-রহিত করা জায়।
৪। কোন পক্ষের আবেদনে আদালত মুলতবী অনুমোদন করিলে অন্যপক্ষকে কমপক্ষে ২০০ টাকা এবং অনধিক ১০০০ টাকা প্রদানের আদেশ দিবেন।
৫। খরচার টাকা প্রদানের ব্যর্থতার জন্য মোকদ্দমা খারিজ বা একতরফা নিষ্পত্তি হইলে পূনর্বহালের জন্য আবেদন পত্রের সাথে খরচা বাবদ ২০০০ টাকা জমা দিতে হবে।
৬। যে পক্ষের অনুরুধে অন্তর্বতী বা অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, মোকদ্দমার সিদ্ধান্ত যদি তাহার বিরুদ্ধে যায় এবং অনরুপ নিষেধাজ্ঞার জন্য অন্য পক্ষের ক্ষতি হয়, তবে আদালত ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষের জন্য খরচের অতিরিক্ত অনধিক ১০০০০ টাকা ক্ষতিপূরনমূলক খরচ হিসেবে অনুমোদন করিবেন।
৭। আদালত মোকদ্দমার খরচের উপর অনধিক বার্ষিক ৬% টাকা হারে প্রদানের নির্দেশ দিতে পারেন।
৮। মিথ্যা বা বিরক্তিকর দাবি বা জবাব সম্পর্কের আদালত সর্বোচ্চ অনধিক ২০০০০ টাকা ক্ষতিপূরনমূলক খরচের জন্য আদেশ দিবেন যা আদালতের আর্থিক এখতিয়ারের সীমার মধ্যে হবে।
৯। পরিধেয় বস্ত্রাদি এবং মোকদ্দমার বিষয়বস্তু ছাড়া ৫০০০ টাকার মূলের অধিক সম্পত্তি যাহার নেই তাকে বলা হয় নিঃস্ব (Pauper) ব্যক্তি।
১০। মোকদ্দমার এবেইটমেন্ট (Abatement) আদেশ সরাসরি বাতিলের জন্য আদালত একজন দরখাস্তকারীকে সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা পরিশোধের নির্দেশ দিতে পারেন।
১১। স্থাবর সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় রদের জন্য ক্রয়মূল্যের ৫% টাকা ক্রেতাকে প্রদানের জন্য এবং নিলাম ইশতেহারে উল্লেখিত ডিক্রিদারের প্রাপ্য টাকা ডিক্রিদারকে দেওয়ার জন্য জমা দিতে হবে।
১২। আপিলে রেস্পন্ডেন্টের অনুপস্থিতিতে একতরফা শুনানি ও ডিক্রি হইলে, রেস্পন্ডেন্টের আবেদনে সরাসরি আপিল পূনঃ শুনানির জন্য অনধিক ৩০০০ টাকা খরচ প্রদান করিতে হইবে।
_______________________
১। বাদী পক্ষের অপর্যাপ্ত কারনে গ্রেফতার, ক্রোক বা নিষেধাজ্ঞা দিলে বিবাদী অনধিক ১০০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ পাইতে পারে যা আদালতের আর্থিক এখতিয়ারের অধিক হবে না।
২। একতরফা ডিক্রি রদ-রহিতের জন্য সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা জমা দিতে হয়।
৩। দেওয়ানী মোকদ্দমা তদবিরের অভাবে প্রদত্ত খারিজের আদেশ সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা প্রদানে সরাসরি রদ-রহিত করা জায়।
৪। কোন পক্ষের আবেদনে আদালত মুলতবী অনুমোদন করিলে অন্যপক্ষকে কমপক্ষে ২০০ টাকা এবং অনধিক ১০০০ টাকা প্রদানের আদেশ দিবেন।
৫। খরচার টাকা প্রদানের ব্যর্থতার জন্য মোকদ্দমা খারিজ বা একতরফা নিষ্পত্তি হইলে পূনর্বহালের জন্য আবেদন পত্রের সাথে খরচা বাবদ ২০০০ টাকা জমা দিতে হবে।
৬। যে পক্ষের অনুরুধে অন্তর্বতী বা অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, মোকদ্দমার সিদ্ধান্ত যদি তাহার বিরুদ্ধে যায় এবং অনরুপ নিষেধাজ্ঞার জন্য অন্য পক্ষের ক্ষতি হয়, তবে আদালত ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষের জন্য খরচের অতিরিক্ত অনধিক ১০০০০ টাকা ক্ষতিপূরনমূলক খরচ হিসেবে অনুমোদন করিবেন।
৭। আদালত মোকদ্দমার খরচের উপর অনধিক বার্ষিক ৬% টাকা হারে প্রদানের নির্দেশ দিতে পারেন।
৮। মিথ্যা বা বিরক্তিকর দাবি বা জবাব সম্পর্কের আদালত সর্বোচ্চ অনধিক ২০০০০ টাকা ক্ষতিপূরনমূলক খরচের জন্য আদেশ দিবেন যা আদালতের আর্থিক এখতিয়ারের সীমার মধ্যে হবে।
৯। পরিধেয় বস্ত্রাদি এবং মোকদ্দমার বিষয়বস্তু ছাড়া ৫০০০ টাকার মূলের অধিক সম্পত্তি যাহার নেই তাকে বলা হয় নিঃস্ব (Pauper) ব্যক্তি।
১০। মোকদ্দমার এবেইটমেন্ট (Abatement) আদেশ সরাসরি বাতিলের জন্য আদালত একজন দরখাস্তকারীকে সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা পরিশোধের নির্দেশ দিতে পারেন।
১১। স্থাবর সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় রদের জন্য ক্রয়মূল্যের ৫% টাকা ক্রেতাকে প্রদানের জন্য এবং নিলাম ইশতেহারে উল্লেখিত ডিক্রিদারের প্রাপ্য টাকা ডিক্রিদারকে দেওয়ার জন্য জমা দিতে হবে।
১২। আপিলে রেস্পন্ডেন্টের অনুপস্থিতিতে একতরফা শুনানি ও ডিক্রি হইলে, রেস্পন্ডেন্টের আবেদনে সরাসরি আপিল পূনঃ শুনানির জন্য অনধিক ৩০০০ টাকা খরচ প্রদান করিতে হইবে।
Comments
Post a Comment