* সালিশী ব্যবস্থার আইনগত ভিত্তি **
* সালিশী ব্যবস্থার আইনগত ভিত্তি **
সালিশী ব্যবস্থা কোন সুষ্পষ্ট আইনের উপর প্রতিষ্টিত নয়। এটি একটি বিবাদ নিরসন মূলক সামাজিক ন্যায় বিচার প্রক্রিয়া। তবে বাংলাদেশে প্রচলিত কোন কোন আইনে সালিশী ব্যবস্থার উল্লেখ পাওয়া যায়। সল্প আইনীরীতি ও প্রতিষ্টিত প্রথা হিসেবে সালিশী ব্যবস্থা একটি শক্তিশালী সামাজিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে।
যে সকল আইনে সালিশী ব্যবস্থা সম্পর্কে উল্লেখ রয়েছে, তা হল:-
১। ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ৩৪৫ ধারা মতে, কিছু কিছু অপরাধ আদালতের অনুমতি নিয়ে বা এমনিতেই সালিশী ব্যবস্থায় আপোস নিষ্পত্তি করা যাবে।
২। দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ এর ৮৯(ক) ধারা মতে, পক্ষগণ সম্মত হলে দেওয়ানী আদালতে বিচারাধীন মামলা সংশ্লিষ্ট আদালতের অনমতি নিয়ে সালিশী ব্যবস্থায় নিষ্পত্তি করা যেতে পারে।
৩। পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫ এর ১০ ধারা মতে, পারিবারিক আদালতে বিচারাধীন তালাক, ভরণপোষণ, দেনমোহর, অভিভাবকত্ব ও দাম্পত্য জীবন পূণরূদ্ধার ইত্যাদি ৫টি বিষয়ে বিচারাধীন মামলার রায় ঘোষণার পূর্বে যে কোন সময়ে পক্ষগণ সালিশী ব্যবস্থার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে পারবে।
৪। মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর ৬ ধারা মতে, স্ত্রী বর্তমান থাকতে ২য় বিয়ে করতে সালিশী পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে।
সালিশী ব্যবস্থা কোন সুষ্পষ্ট আইনের উপর প্রতিষ্টিত নয়। এটি একটি বিবাদ নিরসন মূলক সামাজিক ন্যায় বিচার প্রক্রিয়া। তবে বাংলাদেশে প্রচলিত কোন কোন আইনে সালিশী ব্যবস্থার উল্লেখ পাওয়া যায়। সল্প আইনীরীতি ও প্রতিষ্টিত প্রথা হিসেবে সালিশী ব্যবস্থা একটি শক্তিশালী সামাজিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে।
যে সকল আইনে সালিশী ব্যবস্থা সম্পর্কে উল্লেখ রয়েছে, তা হল:-
১। ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ৩৪৫ ধারা মতে, কিছু কিছু অপরাধ আদালতের অনুমতি নিয়ে বা এমনিতেই সালিশী ব্যবস্থায় আপোস নিষ্পত্তি করা যাবে।
২। দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ এর ৮৯(ক) ধারা মতে, পক্ষগণ সম্মত হলে দেওয়ানী আদালতে বিচারাধীন মামলা সংশ্লিষ্ট আদালতের অনমতি নিয়ে সালিশী ব্যবস্থায় নিষ্পত্তি করা যেতে পারে।
৩। পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫ এর ১০ ধারা মতে, পারিবারিক আদালতে বিচারাধীন তালাক, ভরণপোষণ, দেনমোহর, অভিভাবকত্ব ও দাম্পত্য জীবন পূণরূদ্ধার ইত্যাদি ৫টি বিষয়ে বিচারাধীন মামলার রায় ঘোষণার পূর্বে যে কোন সময়ে পক্ষগণ সালিশী ব্যবস্থার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে পারবে।
৪। মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর ৬ ধারা মতে, স্ত্রী বর্তমান থাকতে ২য় বিয়ে করতে সালিশী পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে।
Comments
Post a Comment