** জামিন লাভের উপায় **
** জামিন লাভের উপায় **
সাধারণতঃ জামিনযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পাওয়া আসামীর অধিকার, আর জামিন অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন প্রদান কর আদালতের এখতিয়ার। তবে জামিন অযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির জামিন প্রদানের ক্ষেত্রে আদালতকে সূক্ষ্ম বিচার-বিবেচনার ওপর নির্ভর করতে হয়। এরূপ বিচার-বিবেচনার বেশ কিছু নির্ধারক উপাদান (Defining Factor) আছে।
¤¤¤ জামিন অযোগ্য মামলায় জামিন লাভে বিবেচ্য উপাদান সমূহ ¤¤¤
১। আসামী শিশু, বৃদ্ধ, নারী কিংবা হীনবল কিনা।
২। আসামীর দুগ্ধপোষ্য শিশু সন্তান আছে কিনা।
৩। আসামী দাগী, দূর্ধষ বা অভ্যাসগত অপরাধীর দূর্নামবিহীন কিনা।
৪। ডাক্তারী সনদ মতে আসামী রোগাক্রান্ত বা জখমপ্রাপ্ত কিনা।
৫। আসামীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যুক্তিসঙ্গত কিনা।
৬। আসামী হাজতে থাকলে মামলা পরিচালনা কঠিন হবে কিনা।
৭। আসামী ছাত্র বা পরীক্ষার্থী কিনা।
৮। আসামী স্বনাক্তকরণ মহড়ায় (T.I.P) স্বাক্ষী আসামীকে স্বনাক্ত করেছে কিনা।
৯। বাদী/আসামী উভয়পক্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা বা পূর্ব শক্রতা আছে কিনা।
১০। আসামী দীর্ঘদিন হাজতে আছে কিনা।
১১। আসামী ফৌঃকাঃবিধির ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্ধি দিয়েছে কিনা।
১২। আসামী জেল হাজতে থাকায় তার পরিবারের লোকজন অর্থাভাবে বা অনাহারে আছে কিনা।
১৩। আসামী এজাহারনামীয় না হয়ে সন্ধিগ্ন কিনা।
১৪। জামিন পেলে তদন্তে বিঘ্ন বা স্বাক্ষ্য নষ্ট হবে কিনা।
১৫। আসামী জামিন পাইলে পলাতক হবে কিনা।
১৬। আসামী স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী বা পূলিশ কর্তৃক গ্রেফতারকৃত কিনা।
১৭। মামলার সহযোগী আসামী জামিনে আছে কিনা।
১৮। মামলায় আপোষ-মিমাংশার সম্ভাবনা আছে কিনা।
সাধারণতঃ জামিনযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পাওয়া আসামীর অধিকার, আর জামিন অযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন প্রদান কর আদালতের এখতিয়ার। তবে জামিন অযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির জামিন প্রদানের ক্ষেত্রে আদালতকে সূক্ষ্ম বিচার-বিবেচনার ওপর নির্ভর করতে হয়। এরূপ বিচার-বিবেচনার বেশ কিছু নির্ধারক উপাদান (Defining Factor) আছে।
¤¤¤ জামিন অযোগ্য মামলায় জামিন লাভে বিবেচ্য উপাদান সমূহ ¤¤¤
১। আসামী শিশু, বৃদ্ধ, নারী কিংবা হীনবল কিনা।
২। আসামীর দুগ্ধপোষ্য শিশু সন্তান আছে কিনা।
৩। আসামী দাগী, দূর্ধষ বা অভ্যাসগত অপরাধীর দূর্নামবিহীন কিনা।
৪। ডাক্তারী সনদ মতে আসামী রোগাক্রান্ত বা জখমপ্রাপ্ত কিনা।
৫। আসামীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যুক্তিসঙ্গত কিনা।
৬। আসামী হাজতে থাকলে মামলা পরিচালনা কঠিন হবে কিনা।
৭। আসামী ছাত্র বা পরীক্ষার্থী কিনা।
৮। আসামী স্বনাক্তকরণ মহড়ায় (T.I.P) স্বাক্ষী আসামীকে স্বনাক্ত করেছে কিনা।
৯। বাদী/আসামী উভয়পক্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা বা পূর্ব শক্রতা আছে কিনা।
১০। আসামী দীর্ঘদিন হাজতে আছে কিনা।
১১। আসামী ফৌঃকাঃবিধির ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্ধি দিয়েছে কিনা।
১২। আসামী জেল হাজতে থাকায় তার পরিবারের লোকজন অর্থাভাবে বা অনাহারে আছে কিনা।
১৩। আসামী এজাহারনামীয় না হয়ে সন্ধিগ্ন কিনা।
১৪। জামিন পেলে তদন্তে বিঘ্ন বা স্বাক্ষ্য নষ্ট হবে কিনা।
১৫। আসামী জামিন পাইলে পলাতক হবে কিনা।
১৬। আসামী স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী বা পূলিশ কর্তৃক গ্রেফতারকৃত কিনা।
১৭। মামলার সহযোগী আসামী জামিনে আছে কিনা।
১৮। মামলায় আপোষ-মিমাংশার সম্ভাবনা আছে কিনা।
Comments
Post a Comment