Detention (ডিটেনশন) কি ? একজন ব্যক্তিকে কতদিন বিনা বিচারে আটক রাখা যায় ?ইম্পয়াউনড কেস -Impound Case ঃ
Detention (ডিটেনশন) কি ? একজন
ব্যক্তিকে কতদিন
বিনা বিচারে আটক রাখা যায় ?
===================
ব্যক্তিকে কতদিন
বিনা বিচারে আটক রাখা যায় ?
===================
' Detention ' ( ডিটেনশন ) এর অর্থ
আটকাদেশ অবস্থা ।কোন অভিযুক্ত
ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার পর মুক্তি না
দিয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা
আইনের ৩(২) ধারা মোতাবেক জেলা
ম্যাজিষ্ট্রেট অভিযুক্ত আসামীকে
একটি নিদির্ষ্ট সময়ের জন্য বিনা
বিচারে আটকাদেশের নির্দেশ প্রদান
করে থাকেন, এই বিনা বিচারে
আসামীকে আটক রাখার নামই হলো
detention ।
আটকাদেশ অবস্থা ।কোন অভিযুক্ত
ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার পর মুক্তি না
দিয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা
আইনের ৩(২) ধারা মোতাবেক জেলা
ম্যাজিষ্ট্রেট অভিযুক্ত আসামীকে
একটি নিদির্ষ্ট সময়ের জন্য বিনা
বিচারে আটকাদেশের নির্দেশ প্রদান
করে থাকেন, এই বিনা বিচারে
আসামীকে আটক রাখার নামই হলো
detention ।
মেয়াদঃ - প্রথম পর্যায়ে ৩০দিন এবং
পরে ৯০ দিন এই ভাবে মোট ১২০ দিন
একজন আসামীকে বিনা বিচারে আটক
রাখা যায় ।
পরে ৯০ দিন এই ভাবে মোট ১২০ দিন
একজন আসামীকে বিনা বিচারে আটক
রাখা যায় ।
ইম্পয়াউনড কেস -Impound Case ঃ সটাম্প
আইনের ৩৩ ধারা অনুসারে পুলিশ
অফিসার ব্যতীত কোন সরকারী
কর্মকর্তা এবং একই আইনের ৩৫ ধারা
অনুসারে দেওয়ানী আদালতের কোন
কর্মকর্তা কত্রিক ঘাটতি সটাম্পযুক্ত
কোন দলিল আটক করে তা কালেক্টরের
নিকট প্রেরণ করে ঘাটতি সটাম্প বা
মাশুল আদায়ের জন্য বলতে পারেন বা
জেলা রেজিসটার অফিস হতে ঘাতটি
সটাম্প দলিস প্রেরন করতে পারেন।
এভাবে দলিল প্রেরন করলে জেলা
প্রশাসকের রেভিনিউ মুন্সি
খানা শাখায় যে মামলার উদ্ভব হয়
তাকে ইম্পাউনড কেস বলে ।
আইনের ৩৩ ধারা অনুসারে পুলিশ
অফিসার ব্যতীত কোন সরকারী
কর্মকর্তা এবং একই আইনের ৩৫ ধারা
অনুসারে দেওয়ানী আদালতের কোন
কর্মকর্তা কত্রিক ঘাটতি সটাম্পযুক্ত
কোন দলিল আটক করে তা কালেক্টরের
নিকট প্রেরণ করে ঘাটতি সটাম্প বা
মাশুল আদায়ের জন্য বলতে পারেন বা
জেলা রেজিসটার অফিস হতে ঘাতটি
সটাম্প দলিস প্রেরন করতে পারেন।
এভাবে দলিল প্রেরন করলে জেলা
প্রশাসকের রেভিনিউ মুন্সি
খানা শাখায় যে মামলার উদ্ভব হয়
তাকে ইম্পাউনড কেস বলে ।
Comments
Post a Comment