এক নজরে ফৌজদারী কার্যবিধি
এক নজরে ফৌজদারী কার্যবিধি
==========================
১।ফৌজদারী কার্যবিধি কত সালে
প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তর- ১৮৯৮ সালের ১ লা জুলাই ৫ নং
আইন ।
২।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৫৬৫টি
ধারা আছে।
৩।ফৌজদারী কার্যবিধিতে - ৪(১)(খ)
জামিনযোগ্য অপরাধের সংঞ্জা
দেওয়া আছে।
৪।ফৌজদারী কার্যবিধিতে - ৪(১)
(ন)পাবলিক প্রসিকউটর এর সংজ্ঞা
দেওয়া আছে। -
৫।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ক)এডভোকেটের
সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির- ৪(১)(চ) ধারায় আমলযোগ্য
অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
৭।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(জ)ধারায় নালিশের সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
৮।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(ট)ধারায় ইনকোয়ারীর সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
৯।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(ঠ)ধারায় তদন্ত
(ইনভেষ্টিগ েশানের)সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
১০।ফৌজদারী কার্যবিধিতে
৪(১) (ঢ)ধারায় আমল অযোগ্য অপরাধের
সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১১।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১) (ণ)ধারায় অপরাধের
সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১২।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(গ)ধারায় চার্জের সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
১৩।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৬ ধারা
মতে জামিনযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত
আসামীর জামিনের দরখাস্ত করতে হয়।
১৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৭
ধারামতে জামিনের অযোগ্য অপরাধে
অভিযুক্ত আসামীর জামিনের দরখাস্ত
করতে হয়।
১৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা
অনুসারে গ্রেফতার পূর্ বা অগাম
জামিনের আবেদন করতে হয়।
১৬।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৮(২) ধারা
মতে এক ম্যাজিষ্ট্রেট হতে অন্য
ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে মামলা
স্থানান্তরের আবেদন করতে হয়।
১৭।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৬ ধারা
মতে ফৌজদারী মামলা
স্থানান্তরের হাইকোর্টে দরখাস্ত করা
হয়।এই বিধান মতে হাইকোর্ট বিভাগ
মামলা স্থানান্তর করবার আদেশ বা
স্বয়ং বিচার করতে পারবেন।
১৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারা
মতে পুলিশ অফিসার জবানবন্দী গ্রহন
করে বা পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীদের সাক্ষ্য
গ্রহন করা হয়।
১৯।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট জবাবন্দী বা
স্বীকারোক্তি গ্রহন করেন।
২০।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ ধারা মতে
পুলিশ সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করা
ব্যক্তিকে ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার
করে।
২১।ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১ক ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আসামীর
অব্যাহতি(Discharge) করা হয়।
২২।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৬৫গ ধারা
মতে দায়রা আদালতে আসামীকে
অব্যাহতি(Discharge)করা হয়।
২৩।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৬(১)ধারায়
গ্রেপ্তারের সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
২৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৮৭
ধারাতে হুলিয়া জারীর বিধান
আছে।
২৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক
ধারাতে হাইকোর্ট বিভাগের
অন্তর্নিহিত ক্ষমতা (Inherent power)এর
কথা আছে।
২৬।ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৭,১৪৪,১৪৫
ইত্যাদি ধারাসমূহ জেলা
ম্যাজিষ্ট্রেট বা বিশেষ ক্ষমতাবান
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কোটে
বিচার নিষ্পত্তি হয়।
২৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬১ ধারা মতে পুলিশ
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘন্টা আটক
রাখতে পারে।
২৮।বর্তমানে নালিশী
মামলা চীফ জুডিশিয়াল বা চীফ
মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে
দায়ের করতে হয়।
২৯।ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪২ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে চার্জ গঠন
করা হয় এবং অভিযোগের সংক্ষিপ্ত
সার বিবৃতি করতে হবে।
৩০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারা মতে দায়রা
আদালতে চার্জ গঠন করা হয়।
৩১।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা
মতে Bail Bonds এর অর্থ অতিরিক্ত হলে
কমানো যায়।
৩২।নালিশী মাললা খরিজ হলে -
রিভিশন করতে হবে।
৩৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৩৯ এবং ৪৩৯ক ধারায়
রিভিশন সম্পর্কে বর্নিত আছে।
৩৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ এবং
৩৬৪ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট
স্বীকারোক্তি রেকর্ড করবেন।
৩৫।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারা
মতে পুলিশ অফিসার রিপোর্ট দেয়।
৩৬।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারা
মোতাবেক পুলিশ অফিসার Case Diary
সংরক্ষন করে থাকেন বা তদন্তের বিবরণ
সম্বলিত ডাইরী সংরক্ষন করে থাকেন।
৩৭।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৭ ধারায়
রিমান্ড সম্পর্কে বলা আছে।
৩৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৭ ধারায়
সদাচরনের জন্য মুচলেকা নেয়া হয়।
৩৯।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৮ ধারা
মতে নালিশ প্রত্যাহার করা হয়।
৪০।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪(৩)ধারায়
ময়না তদন্ত সম্পর্কে বলা আছে।
৪১।ফৌজদারী কার্যবিধির ৬৩ ধারা
অনুসারে গ্রেফতাররকৃত ব্যক্তিকে
পুলিশ নিজমুচলেকায় ছেড়ে দিতে
পারেন।
৪২।ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪৫ ধারা
মতে মামলা আপোষ মীমাংসা করা
হয়।
৪৩।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৭ ধারা
অনুসারে আসামী অসুস্থ হলে, আসামী
বৃদ্ধ হলে, অভিযুক্ত আসামী ১৬ বছরের
বয়স্ক হলে জামিনে মুক্তি দেয়া যায়।
৪৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪৪ ধারা
অনুসারে সময়ের প্রার্থনা করে দরখাস্ত
করা হয়।
৪৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫ ধারায়
ভবঘুরে অভ্যাসগত দস্যুদের গ্রেফতার
সম্পর্কিত বিধান আছে।
৪৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০৭ ধারা মতে অপরাপর
ক্ষেত্রে শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা
করা হয়।
৪৭।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৪
ধারায় এফ.আই.আর (FIR) বা আমলযোগ্য
কেসের কথা/খবর বলা হয়েছে।
৪৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২০৫ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীর ব্যক্তিগত
উপস্থিতি মাফ করতে পারেন।
==========================
১।ফৌজদারী কার্যবিধি কত সালে
প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তর- ১৮৯৮ সালের ১ লা জুলাই ৫ নং
আইন ।
২।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৫৬৫টি
ধারা আছে।
৩।ফৌজদারী কার্যবিধিতে - ৪(১)(খ)
জামিনযোগ্য অপরাধের সংঞ্জা
দেওয়া আছে।
৪।ফৌজদারী কার্যবিধিতে - ৪(১)
(ন)পাবলিক প্রসিকউটর এর সংজ্ঞা
দেওয়া আছে। -
৫।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১)(ক)এডভোকেটের
সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির- ৪(১)(চ) ধারায় আমলযোগ্য
অপরাধের সংজ্ঞা দেয়া আছে।
৭।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(জ)ধারায় নালিশের সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
৮।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(ট)ধারায় ইনকোয়ারীর সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
৯।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(ঠ)ধারায় তদন্ত
(ইনভেষ্টিগ েশানের)সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
১০।ফৌজদারী কার্যবিধিতে
৪(১) (ঢ)ধারায় আমল অযোগ্য অপরাধের
সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১১।ফৌজদারী
কার্যবিধিতে ৪(১) (ণ)ধারায় অপরাধের
সংজ্ঞা দেয়া আছে।
১২।ফৌজদারী কার্যবিধিতে ৪(১)
(গ)ধারায় চার্জের সংজ্ঞা দেয়া
আছে।
১৩।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৬ ধারা
মতে জামিনযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত
আসামীর জামিনের দরখাস্ত করতে হয়।
১৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৭
ধারামতে জামিনের অযোগ্য অপরাধে
অভিযুক্ত আসামীর জামিনের দরখাস্ত
করতে হয়।
১৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা
অনুসারে গ্রেফতার পূর্ বা অগাম
জামিনের আবেদন করতে হয়।
১৬।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৮(২) ধারা
মতে এক ম্যাজিষ্ট্রেট হতে অন্য
ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে মামলা
স্থানান্তরের আবেদন করতে হয়।
১৭।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৬ ধারা
মতে ফৌজদারী মামলা
স্থানান্তরের হাইকোর্টে দরখাস্ত করা
হয়।এই বিধান মতে হাইকোর্ট বিভাগ
মামলা স্থানান্তর করবার আদেশ বা
স্বয়ং বিচার করতে পারবেন।
১৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারা
মতে পুলিশ অফিসার জবানবন্দী গ্রহন
করে বা পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীদের সাক্ষ্য
গ্রহন করা হয়।
১৯।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট জবাবন্দী বা
স্বীকারোক্তি গ্রহন করেন।
২০।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ ধারা মতে
পুলিশ সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করা
ব্যক্তিকে ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার
করে।
২১।ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১ক ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আসামীর
অব্যাহতি(Discharge) করা হয়।
২২।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৬৫গ ধারা
মতে দায়রা আদালতে আসামীকে
অব্যাহতি(Discharge)করা হয়।
২৩।
ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৬(১)ধারায়
গ্রেপ্তারের সংজ্ঞা দেওয়া আছে।
২৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৮৭
ধারাতে হুলিয়া জারীর বিধান
আছে।
২৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক
ধারাতে হাইকোর্ট বিভাগের
অন্তর্নিহিত ক্ষমতা (Inherent power)এর
কথা আছে।
২৬।ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৭,১৪৪,১৪৫
ইত্যাদি ধারাসমূহ জেলা
ম্যাজিষ্ট্রেট বা বিশেষ ক্ষমতাবান
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কোটে
বিচার নিষ্পত্তি হয়।
২৭।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৬১ ধারা মতে পুলিশ
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘন্টা আটক
রাখতে পারে।
২৮।বর্তমানে নালিশী
মামলা চীফ জুডিশিয়াল বা চীফ
মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে
দায়ের করতে হয়।
২৯।ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪২ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে চার্জ গঠন
করা হয় এবং অভিযোগের সংক্ষিপ্ত
সার বিবৃতি করতে হবে।
৩০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারা মতে দায়রা
আদালতে চার্জ গঠন করা হয়।
৩১।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৮ ধারা
মতে Bail Bonds এর অর্থ অতিরিক্ত হলে
কমানো যায়।
৩২।নালিশী মাললা খরিজ হলে -
রিভিশন করতে হবে।
৩৩।ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪৩৯ এবং ৪৩৯ক ধারায়
রিভিশন সম্পর্কে বর্নিত আছে।
৩৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ এবং
৩৬৪ ধারা মতে ম্যাজিষ্ট্রেট
স্বীকারোক্তি রেকর্ড করবেন।
৩৫।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারা
মতে পুলিশ অফিসার রিপোর্ট দেয়।
৩৬।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারা
মোতাবেক পুলিশ অফিসার Case Diary
সংরক্ষন করে থাকেন বা তদন্তের বিবরণ
সম্বলিত ডাইরী সংরক্ষন করে থাকেন।
৩৭।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৭ ধারায়
রিমান্ড সম্পর্কে বলা আছে।
৩৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৭ ধারায়
সদাচরনের জন্য মুচলেকা নেয়া হয়।
৩৯।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৮ ধারা
মতে নালিশ প্রত্যাহার করা হয়।
৪০।
ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪(৩)ধারায়
ময়না তদন্ত সম্পর্কে বলা আছে।
৪১।ফৌজদারী কার্যবিধির ৬৩ ধারা
অনুসারে গ্রেফতাররকৃত ব্যক্তিকে
পুলিশ নিজমুচলেকায় ছেড়ে দিতে
পারেন।
৪২।ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪৫ ধারা
মতে মামলা আপোষ মীমাংসা করা
হয়।
৪৩।ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৭ ধারা
অনুসারে আসামী অসুস্থ হলে, আসামী
বৃদ্ধ হলে, অভিযুক্ত আসামী ১৬ বছরের
বয়স্ক হলে জামিনে মুক্তি দেয়া যায়।
৪৪।ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪৪ ধারা
অনুসারে সময়ের প্রার্থনা করে দরখাস্ত
করা হয়।
৪৫।ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫ ধারায়
ভবঘুরে অভ্যাসগত দস্যুদের গ্রেফতার
সম্পর্কিত বিধান আছে।
৪৬।ফৌজদারী
কার্যবিধির ১০৭ ধারা মতে অপরাপর
ক্ষেত্রে শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা
করা হয়।
৪৭।ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৪
ধারায় এফ.আই.আর (FIR) বা আমলযোগ্য
কেসের কথা/খবর বলা হয়েছে।
৪৮।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২০৫ ধারা
মতে ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীর ব্যক্তিগত
উপস্থিতি মাফ করতে পারেন।
৪৯।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৩ ধারা
মতে সত্যতা স্বীকারের ভিত্তিতে
ম্যজিষ্ট্রেট দন্ড দিবেন।
ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৩ ধারা
মতে সত্যতা স্বীকারের ভিত্তিতে
ম্যজিষ্ট্রেট দন্ড দিবেন।
৫০।ফৌজদারী
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারায় দায়রা জজ
আদালতে চার্জ প্রনয়ন করার বিধান
দেয়া হয়েছে।
কার্যবিধির ২৬৫ঘ ধারায় দায়রা জজ
আদালতে চার্জ প্রনয়ন করার বিধান
দেয়া হয়েছে।
Comments
Post a Comment