মামলা হলে কিভাবে জামিন করবেন ???
মামলা হলে কিভাবে জামিন করবেন ???
এক্ষেত্রে মামলা হওয়ার পর তা জানার সাথে সাথে প্রথমেই আপনাকে মামলার এজাহার বা নালিশের কপি আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে। যদি কারো বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয় সেক্ষেত্রে থানায় কাউকে পাঠাতে হবে। থানায় কারো নিয়মিত যাতায়াত আছে এইরকম কেউ হলেই ভালো। সেখানে গিয়ে থানায় কিছু মুন্সি বা রাইটার থাকে। তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি এজাহারের একটি কপি জোগাড় করতে পারেন। যদি থানায় যেতে আপনার কোন সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে আপনার থানার ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে গিয়ে সেখানকার জিআরও সেকশনে গিয়ে সেখানে আপনার থানার দায়িত্বে থাকা জি.আর.ও এর নিকট থেকে বা তাদের সাথে থাকা মুন্সি/রাইটারের কাছ থেকে এজাহারের ফটোকপি সংগ্রহ করতে পারেন।
আর অন্যদিকে আপনার বিরুদ্ধে যদি ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা হয় সেক্ষেত্রে আপনার থানার দায়িত্বে থাকা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের পেশকারের সাথে যোগাযোগ করে নালিশী দরখাস্তের ও সাথে থাকা কাগজপত্রের ফটোকপি আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। তবে যেটা বলা হয়নি তা হলো যেখা্ন থেকেই আপনি ফটোকপি সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন না কেন আনি কিছু খরচ করতে হবে। তার পরিমান ১০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
যাই হোক এজাহার বা নালিশী দরখাস্ত সংগ্রহ করার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে দেখতে হবে যার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তা কোন আইনের কোন ধারায় হয়েছে। আরেকটি কথা বলে রাখি আদালত জামিন দেওয়ার সময় কিছু টাকা বন্ড হিসাবে নির্ধারন করে। যেমন ১০,০০০ টাকা বা ২০,০০০ টাকা বন্ডে আদালত জামিন দেয়া আদালত এই বন্ড নির্ধারন করে কেউ জামিনের অপব্যবহার করলে জামিনদারকে এই টাকা দিতে হয় পরে।
এইবার বলা যাক জামিনযোগ্য ও অজামিনযোগ্য ধারা যদি একসাথে থাকে তাহলে দেখে নিন সেই অজামিনযোগ্য ধারাগুলো কোন কম গুরুত্বপূর্ণ ধারা কিনা? যদি তাই হয় আদালত আপনাকে জামিন দিতে পারে। তবে বড় ধারা হলে আদালত আপনাকে জামিন নাও দিতে পারে। সেক্ষত্রে ভাল কোন অভিজ্ঞ আইনজীবীর শরনাপন্ন হওয়ায় ভাল।
আর অন্যদিকে আপনার বিরুদ্ধে যদি ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা হয় সেক্ষেত্রে আপনার থানার দায়িত্বে থাকা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের পেশকারের সাথে যোগাযোগ করে নালিশী দরখাস্তের ও সাথে থাকা কাগজপত্রের ফটোকপি আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। তবে যেটা বলা হয়নি তা হলো যেখা্ন থেকেই আপনি ফটোকপি সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন না কেন আনি কিছু খরচ করতে হবে। তার পরিমান ১০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
যাই হোক এজাহার বা নালিশী দরখাস্ত সংগ্রহ করার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে দেখতে হবে যার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তা কোন আইনের কোন ধারায় হয়েছে। আরেকটি কথা বলে রাখি আদালত জামিন দেওয়ার সময় কিছু টাকা বন্ড হিসাবে নির্ধারন করে। যেমন ১০,০০০ টাকা বা ২০,০০০ টাকা বন্ডে আদালত জামিন দেয়া আদালত এই বন্ড নির্ধারন করে কেউ জামিনের অপব্যবহার করলে জামিনদারকে এই টাকা দিতে হয় পরে।
এইবার বলা যাক জামিনযোগ্য ও অজামিনযোগ্য ধারা যদি একসাথে থাকে তাহলে দেখে নিন সেই অজামিনযোগ্য ধারাগুলো কোন কম গুরুত্বপূর্ণ ধারা কিনা? যদি তাই হয় আদালত আপনাকে জামিন দিতে পারে। তবে বড় ধারা হলে আদালত আপনাকে জামিন নাও দিতে পারে। সেক্ষত্রে ভাল কোন অভিজ্ঞ আইনজীবীর শরনাপন্ন হওয়ায় ভাল।
Comments
Post a Comment