চার্জসীট ও অনুসন্ধান কাকে বলে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বা উপ- রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না , বিবাদী বা বিবাদীগণ মারা গেলে , ফৌজদারী মামলায় আমমোক্তারনামা গ্রহনযোগ্য কি?, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বা উপ- রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না

চার্জসীট ও অনুসন্ধান কাকে বলে
.............................................
কোন পুলিশ অফিসার একটি মামলা
তদন্ত শেষ করে ১) অভিযোগ সম্পর্কে
ফৌজদারী কার্যবিধির-১৭৩
ধারানুযায়ী যে রিপোর্ট প্রদান করেন
তাকে চার্জসীট বলা হয়। ফৌজদারী
কার্যবিধির-১৭৩ ধারা এবং
পিআরবি-২৭২
২) যখন কোন পুলিশ অফিসার কোন
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক নির্দেশিত
পরোয়ানা নিয়ে কিংবা পরোয়ানা
ব্যতিত ফৌজদারী কার্যবিধির ১০২,
১০৩, ১৫৩, ১৬৫, ১৬৬ ধারানুযায়ী অথবা
অন্য কোন আইনের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে
কোন চোরাইমাল, অপরাধজনক
মালামাল বা দলিল পত্রাদি উদ্ধার
বা অন্য কোন অপরাধ সংঘটনের রহস্য
উদঘাটনের জন্য যে তল্লাশী বা
পরিদর্শন করেন তখন তাকে অনুসন্ধান
বলা হয়।পিআরবি-২৮০। ফৌজদারী
কার্যবিধির ৪(ট) ধারা।


বিবাদী বা বিবাদীগণ মারা গেলে
..........................................
দেওয়ানী কার্যবিধির ২২ আদেশের ৪
বিধি অনুসারে যে ক্ষেতরে দুই বা
ততোধিক বিবাদীগনের একজনের মৃত্যু
হয় এবং মামলা করার অধিকার
কেবল জীবিত বিবাদী কিংবা
বিবাদীগণের বিরুদ্ধে সৃষ্টি না হয়
,কিংবা
কোন একমাত্র বিবাদী বা একমাত্র
বিবাদীর মৃত্যু হয় এবং মামলা করার
অধিকার সৃষ্টি হয়ে থাকে সে
ক্ষেতরে মৃত্যু বিবাদীর বৈধ
প্রতিনিধিকে
পক্ষ করে মামালা অগ্রসর হতে থাকবে।


ফৌজদারী মামলায় আমমোক্তারনামা
গ্রহনযোগ্য কি
?
উচ্চ আদালতের ত্রকটি সিদ্ধান্তঃ Where
there is a general power-of-attorney authorising
the power-of-attorney holder to sign complaint
and appear and act on behalf of the grantor in all
courts the attorney can do everything on behalf of
the grantor including signing and presenting the
petition of complaint.Therefore signing of the
petition of complaint by and examination under
section 200 CrPC by attorney was valid and proper
and there was nothing wrong or illegal in taking
cognizance in such circumstances. - Tamizul
Haque vs. Anisul Hoque [1BLC(AD) 169.
 


বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বা উপ-
রাষ্ট্রপতির
বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না

.......................................
বাংলাদেশের সংবিধানের ৫১
অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে; (১) এই
সংবিধানের ৫২ অনুচ্ছেদের হানি না
ঘটাইয়া বিধান করা হইতেছে যে,
রাষ্ট্রপতি তাঁহার দায়িত্ব পালন
করিতে গিয়া কিংবা অনুরূপ
বিবেচনায় কোন কার্য করিয়া
থাকিলে বা না করিয়া থাকিলে
সেইজন্য তাঁহাকে কোন আদালতে
জবাবদিহি করিতে হইবে না, তবে এই
দফা সরকারের বিরুদ্ধে কার্যধারা
গ্রহণে কোন ব্যক্তির অধিকার ক্ষুণ্ন
করিবে না।
.(২) রাষ্ট্রপতির কার্যভারকালে
তাঁহার বিরুদ্ধে কোন আদালতে কোন
প্রকার ফৌজদারী কার্যধারা দায়ের
করা বা চালু রাখা যাইবে না এবং
তাঁহার গ্রেফতার বা কারাবাসের
জন্য কোন আদালত হইতে পরোয়ানা
জারী করা যাইবে না।
 

Comments

Popular posts from this blog

জেনে নিন ভায়োলেশন কেইস সম্পর্কে

** 'হেবা' ও 'হেবা-বিল-এওয়াজ' কী? **

শোন এরেস্ট (Shown Arrest) কাকে বলে ? ..শিশুদের গ্রেপ্তারে হাতকড়া পরানো যাবেনা