ফৌজদারি (ক্রিমিনাল) মামলার শুরু ও শেষ :
ফৌজদারি (ক্রিমিনাল) মামলার শুরু ও শেষ :
ফৌজদারি মামলা দুইভাবে করা যায়। কোর্টে ও থানায়। কোর্টে যে মামলা করা হয় সেটাকে C.R(Complaint Register) মামলা বলে। আর থানায় যে মামলা করা হয় তাকে G.R (General Register) মামলা বলে।
আজ আমরা আলোচনা করবো G.R মামলা নিয়ে অর্থাৎ থানায় যে মামলা করা হয় তার শুরু এবং শেষ করার বিভিন্ন ধাপ নিয়ে।
কোথাও কোন ফৌজদারি অপরাধ যেমন খুন, মারামারি, ডাকাতি, চুরি ঈত্যাদি সংঘঠিত হলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির পক্ষে যে কেউ থানায় সংবাদ দিতে পারে। অপরাধ সংগঠিত হলে থানায় একটি লিখিত এজাহার দাথিল করবেন। এজাহারে ঘটনার বিবরন, অপরাধ সংগঠনের স্থান, সময়, অপরাধীদের নাম,ঠিকানা, বয়স ও তারিখ উললেখ করতে হবে। সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা উললেখ করতে হবে। এজাহারটি খানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জমা দিতে হবে। এজাহার দাখিলের পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা F.I.R (একটি নির্দিষ্ট ফরম) পুরন করার ব্যবস্থা করবেন এবং মামলাটি থানার রেজিস্টার খাতায় এনট্রি করার ব্যবস্থা করবেন এবং একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করবেন। এজাহার প্রাপ্তির ২৪ ঘনটার মধ্যে F.I.R ফরম পুরন করে নিকটস্থ ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে দাখিল করবেন। যাকে আমলী আদালত বলে। এরপর তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটির তদন্ত শুরু করবেন।
তদন্ত শেষ হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা দুই ধরনের রিপোর্ট কোর্টে দাখিল করতে পারেন। তদন্ত শেষে যদি দেখেন মামলাটি ভিত্তিহীন তাহলে চুড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিবেন অর্থাৎ মামলা এখানেই শেষ। আর তদন্ত শেষে যদি অপরাধ হয়েছে নিশ্চিত হন তা হলে চার্জশিট দাখিল করবেন। চার্জশিট দাখিলের পর কোর্ট চার্জ শুনানির দিন ধার্য্য করবেন। চার্জ শুনানির দিন আসামীর আইনজীবী যদি আইনগত ভাবে কোর্ট কে সন্তুষ্ট করতে পারেন যে আসামী নির্দোষ তাহলে কোর্ট মামলাটি খারিজ করে দিতে পারেন অর্থাৎ মামলা এখানেই শেষ। আর যদি কোর্ট চার্জ গঠন করেন তাহলে সাক্ষী গ্রহনের দিন ধার্য্য করবেন। সাক্ষী গ্রহন শেষ হলে কোর্ট Argument (যুক্তি তর্ক) এর জন্য দিন ধার্য্য করবেন।
যুক্তি তর্ক শেষে কোর্ট রায় দিবেন। রায় দুই ধরনের হতে পারে - খালাস অথবা কারাদনড।
কোর্ট মামলার এজাহার থেকে শুরু করে যুক্তি তর্ক পর্যন্ত মামলার সকল কার্যক্রম বিবেচনায় এনে বিচারিক মানসিকতায় রায় প্রদান করেন।
আজ আমরা আলোচনা করবো G.R মামলা নিয়ে অর্থাৎ থানায় যে মামলা করা হয় তার শুরু এবং শেষ করার বিভিন্ন ধাপ নিয়ে।
কোথাও কোন ফৌজদারি অপরাধ যেমন খুন, মারামারি, ডাকাতি, চুরি ঈত্যাদি সংঘঠিত হলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির পক্ষে যে কেউ থানায় সংবাদ দিতে পারে। অপরাধ সংগঠিত হলে থানায় একটি লিখিত এজাহার দাথিল করবেন। এজাহারে ঘটনার বিবরন, অপরাধ সংগঠনের স্থান, সময়, অপরাধীদের নাম,ঠিকানা, বয়স ও তারিখ উললেখ করতে হবে। সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা উললেখ করতে হবে। এজাহারটি খানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জমা দিতে হবে। এজাহার দাখিলের পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা F.I.R (একটি নির্দিষ্ট ফরম) পুরন করার ব্যবস্থা করবেন এবং মামলাটি থানার রেজিস্টার খাতায় এনট্রি করার ব্যবস্থা করবেন এবং একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করবেন। এজাহার প্রাপ্তির ২৪ ঘনটার মধ্যে F.I.R ফরম পুরন করে নিকটস্থ ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে দাখিল করবেন। যাকে আমলী আদালত বলে। এরপর তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটির তদন্ত শুরু করবেন।
তদন্ত শেষ হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা দুই ধরনের রিপোর্ট কোর্টে দাখিল করতে পারেন। তদন্ত শেষে যদি দেখেন মামলাটি ভিত্তিহীন তাহলে চুড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিবেন অর্থাৎ মামলা এখানেই শেষ। আর তদন্ত শেষে যদি অপরাধ হয়েছে নিশ্চিত হন তা হলে চার্জশিট দাখিল করবেন। চার্জশিট দাখিলের পর কোর্ট চার্জ শুনানির দিন ধার্য্য করবেন। চার্জ শুনানির দিন আসামীর আইনজীবী যদি আইনগত ভাবে কোর্ট কে সন্তুষ্ট করতে পারেন যে আসামী নির্দোষ তাহলে কোর্ট মামলাটি খারিজ করে দিতে পারেন অর্থাৎ মামলা এখানেই শেষ। আর যদি কোর্ট চার্জ গঠন করেন তাহলে সাক্ষী গ্রহনের দিন ধার্য্য করবেন। সাক্ষী গ্রহন শেষ হলে কোর্ট Argument (যুক্তি তর্ক) এর জন্য দিন ধার্য্য করবেন।
যুক্তি তর্ক শেষে কোর্ট রায় দিবেন। রায় দুই ধরনের হতে পারে - খালাস অথবা কারাদনড।
কোর্ট মামলার এজাহার থেকে শুরু করে যুক্তি তর্ক পর্যন্ত মামলার সকল কার্যক্রম বিবেচনায় এনে বিচারিক মানসিকতায় রায় প্রদান করেন।
খুব ভালো আরো কিছু অন্তর্ভুক্ত করুন।যেমন সাক্ষী গন উপস্থিত না থাকলে............
ReplyDeleteযদি সাক্ষী সও কথা বলে যে থাহাকে জোরপূর্বক পুলিশ সাক্ষী দেওয়ার জন্য বাধ্য করানো হয়েছে যেহেতু ঘটনা যে জায়গাতে হয়েছিল সেখানে সেছিলই না তাহলে কী পুলিশের বেলায় বিচারক কোন ব্যবস্তা নিবেন কিনা. যেহেতু সে আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল কাটানো হইছে এবং এ মামলার ক্ষেএে আমি কী খালাস পাবো।
Delete