জমি ক্রয়ে সতর্ক হোন/ তালাকের পর সন্তান কার কাছে থাকবে?/ সংবাদ মাধ্যমে নির্যাতিতা নারী ও শিশুর পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে বাধা-নিষেধ::
জমি ক্রয়ে সতর্ক হোন
জমি ক্রয়ের পূর্বে মাত্র তিনটি পর্যায় অনুসরণ করে আপনি বাচঁতে পারেন বারতি ঝামেলা সহ মামলা মমকর্দ্দমা থেকে৷ ১। বিক্রেতার কাছ থেকে সকল দলিলপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিন। যেমনঃ সি .এস, আর.এস , বি. এস খতিয়ান সহ অন্যান্য। ২। জমিটির অংশনামা (বন্টন) হয়েছে কিনা দেখে নিন। ৩। যদি আপোষমূলে বন্টন হয় তবে তা রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা দেখে নিন৷ ৪। বিক্রেতার মালিকানা স্বত্ব আছে কিনা অথবা অন্য কোন বৈধ অধিকার আছে কিনা। ৫। জমির মালিক নাবালক অথবা অপ্রকৃতস্থ কিনা। (নাবালক হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে) ৬। রেজিস্ট্রি অফিস ও ভূমি অফিস / খতিয়ান অফিস/ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন অফিস থেকে সইমুহুরী নিয়ে তা যাচাই করে নিন। ৭। সরকার কোন কারণে সম্পত্তিটি অধিগ্রহণ করেছে কিনা। ৮।রেজিস্ট্রি অফিস থেকে N.I.C নিয়ে সর্বশেষ মালিকের নাম জেনে নিন। ৯। পাওয়ার অফ এট্ররনি দেওয়া আছে কিনাজেনে নিন। ১০। ব্যাংক বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে মটগেজ দিয়েছে কিনা। এতক্ষণ দলিল পরিক্ষার পর্ব ছিল এবার (দ্বিতীয় পর্যায়) সরজমিন: ১। সরজমিনে গিয়ে দেখে নিতে হবে খতিয়ানে যে দাগ উল্লেখ করা হয়েছে জমিটি সে দাগের কিনা। কারণ অনেক সময় দেখা যায় খতিয়ানে এক দাগ আর দখলে অন্য দাগের জমি। ২। জমিটির বর্তমান দখলে কে আছে , পরবর্তীতে ভোগ দখলে বাধাগ্রস্ত হবে নাতো , রাস্তা ব্যবহারের নিষেধ আছে কিনা ভালভাবে জেনে নিন। ( দ্বিতীয় পর্যায় শেষ হলে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় লিগ্যাল নোটিশ দিতে পারেন )। শেষ এবং তৃতীয় পর্যায় রেজিস্ট্রেশন : দলিল লেখার ক্ষেত্রে অনেকে সতর্ক হননা, যা তীরে এসে তরী ডুবানোর মত। মুন্সী, মুহরি দিয়ে দলিল লেখানর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। উক্ত পদক্ষেপ নিতে যদি অপারগ হন তাহলে একজন ভাল আইনজীবির (সিভিল) কাছে যেতে পারেন। তিনি সহজে সকল সমস্যা সমাধান করে দিবেন।
তালাকের পর সন্তান কার কাছে থাকবে?
উত্তর: তালাকের পর সন্তান মায়ের কাছে থাকবে। এক্ষেত্রে ছেলে সন্তান ৭ বছর পর্যন্ত এবং মেয়ে সন্তান বয়ঃসদ্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের কাছে থাকবে৷ তবে তাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবা বহন করবে৷ যদি বাবা দায়িত্ব পালন না করে সেক্ষেত্রে চেয়ারম্যান সালিসীর মাধ্যমে আলাপ আলোচনা করে বিষয়টি মীমাংসা করতে পারেন।
নির্দিস্ট বয়সের সময় সীমা পার হওয়ার পর পিতা তার সন্তানদের নিজের কাছে রাখার দাবি করতে পারবে
সংবাদ মাধ্যমে নির্যাতিতা নারী ও শিশুর পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে বাধা-নিষেধ::
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ধারা ১৪ মোতাবেক :-
(১) এই আইনে বর্ণিত অপরাধের শিকার হইয়াছেন এইরূপ নারী বা শিশুর ব্যাপারে সংঘটিত অপরাধ বা তত্সম্পর্কিত আইনগত কার্যধারার সংবাদ বা তথ্য বা নাম-ঠিকানা বা অন্যবিধ তথ্য কোন সংবাদ পত্রে বা অন্য কোন সংবাদ মাধ্যমে এমনভাবে প্রকাশ বা পরিবেশন করা যাইবে যাহাতে উক্ত নারী বা শিশুর পরিচয় প্রকাশ না পায়৷
জমি ক্রয়ের পূর্বে মাত্র তিনটি পর্যায় অনুসরণ করে আপনি বাচঁতে পারেন বারতি ঝামেলা সহ মামলা মমকর্দ্দমা থেকে৷ ১। বিক্রেতার কাছ থেকে সকল দলিলপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিন। যেমনঃ সি .এস, আর.এস , বি. এস খতিয়ান সহ অন্যান্য। ২। জমিটির অংশনামা (বন্টন) হয়েছে কিনা দেখে নিন। ৩। যদি আপোষমূলে বন্টন হয় তবে তা রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা দেখে নিন৷ ৪। বিক্রেতার মালিকানা স্বত্ব আছে কিনা অথবা অন্য কোন বৈধ অধিকার আছে কিনা। ৫। জমির মালিক নাবালক অথবা অপ্রকৃতস্থ কিনা। (নাবালক হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে) ৬। রেজিস্ট্রি অফিস ও ভূমি অফিস / খতিয়ান অফিস/ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন অফিস থেকে সইমুহুরী নিয়ে তা যাচাই করে নিন। ৭। সরকার কোন কারণে সম্পত্তিটি অধিগ্রহণ করেছে কিনা। ৮।রেজিস্ট্রি অফিস থেকে N.I.C নিয়ে সর্বশেষ মালিকের নাম জেনে নিন। ৯। পাওয়ার অফ এট্ররনি দেওয়া আছে কিনাজেনে নিন। ১০। ব্যাংক বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে মটগেজ দিয়েছে কিনা। এতক্ষণ দলিল পরিক্ষার পর্ব ছিল এবার (দ্বিতীয় পর্যায়) সরজমিন: ১। সরজমিনে গিয়ে দেখে নিতে হবে খতিয়ানে যে দাগ উল্লেখ করা হয়েছে জমিটি সে দাগের কিনা। কারণ অনেক সময় দেখা যায় খতিয়ানে এক দাগ আর দখলে অন্য দাগের জমি। ২। জমিটির বর্তমান দখলে কে আছে , পরবর্তীতে ভোগ দখলে বাধাগ্রস্ত হবে নাতো , রাস্তা ব্যবহারের নিষেধ আছে কিনা ভালভাবে জেনে নিন। ( দ্বিতীয় পর্যায় শেষ হলে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় লিগ্যাল নোটিশ দিতে পারেন )। শেষ এবং তৃতীয় পর্যায় রেজিস্ট্রেশন : দলিল লেখার ক্ষেত্রে অনেকে সতর্ক হননা, যা তীরে এসে তরী ডুবানোর মত। মুন্সী, মুহরি দিয়ে দলিল লেখানর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। উক্ত পদক্ষেপ নিতে যদি অপারগ হন তাহলে একজন ভাল আইনজীবির (সিভিল) কাছে যেতে পারেন। তিনি সহজে সকল সমস্যা সমাধান করে দিবেন।
তালাকের পর সন্তান কার কাছে থাকবে?
উত্তর: তালাকের পর সন্তান মায়ের কাছে থাকবে। এক্ষেত্রে ছেলে সন্তান ৭ বছর পর্যন্ত এবং মেয়ে সন্তান বয়ঃসদ্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের কাছে থাকবে৷ তবে তাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবা বহন করবে৷ যদি বাবা দায়িত্ব পালন না করে সেক্ষেত্রে চেয়ারম্যান সালিসীর মাধ্যমে আলাপ আলোচনা করে বিষয়টি মীমাংসা করতে পারেন।
নির্দিস্ট বয়সের সময় সীমা পার হওয়ার পর পিতা তার সন্তানদের নিজের কাছে রাখার দাবি করতে পারবে
সংবাদ মাধ্যমে নির্যাতিতা নারী ও শিশুর পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে বাধা-নিষেধ::
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ধারা ১৪ মোতাবেক :-
(১) এই আইনে বর্ণিত অপরাধের শিকার হইয়াছেন এইরূপ নারী বা শিশুর ব্যাপারে সংঘটিত অপরাধ বা তত্সম্পর্কিত আইনগত কার্যধারার সংবাদ বা তথ্য বা নাম-ঠিকানা বা অন্যবিধ তথ্য কোন সংবাদ পত্রে বা অন্য কোন সংবাদ মাধ্যমে এমনভাবে প্রকাশ বা পরিবেশন করা যাইবে যাহাতে উক্ত নারী বা শিশুর পরিচয় প্রকাশ না পায়৷
(২) উপ-ধারা (১) এর
বিধান লংঘন করা হইলে উক্ত লংঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের
প্রত্যেকে অনধিক দুই বত্সর কারাদণ্ডে বা অনূর্ধ্ব এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে
বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
Comments
Post a Comment